মহেশপুরের বিশিষ্ট সাংবাদিক ইব্রাহিম আলম আর নেই: বিভিন্ন মহলের শোক

প্রকাশিত : আগস্ট ১২, ২০২২ , ৫:১৭ অপরাহ্ণ

হেলালী ফেরদৌসি, ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি, ব্রডকাস্টিং নিউজ কর্পোরেশন: ঝিনাইদহের মহেশপুরের বিশিষ্ট সাংবাদিক ইব্রাহিম আলম দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর মৃত্যু বরণ করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বৃহস্পতিবার ১১ আগস্ট সকালে নিজ বাস ভবনে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই পুত্রসহ অসংখ্য গুনগ্রহী রেখে গেছেন। তিনি মহেশপুর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন। এছাড়াও তিনি মহেশপুর পৌর আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন। দুপুরে কারবালা জামে মসজিদে নামাজের জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হয়। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৭টার দিকে নিজ বাস ভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা রোগে ভুগছিলেন।
এদিকে সাংবাদিক ইব্রাহিম আলমের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন, ঝিনাইদহ-৩ আসনের এমপি শফিকুল আজম খান চঞ্চল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ সাজ্জাদুল ইসলাম সাজ্জাদ, সহ সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ময়জদ্দীন হামিদ, সাধারণ সম্পাদক মীর সুলতানুজ্জামান লিটন, মহেশপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সীমান্ত-বাণীর সম্পাদক মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, সাধারণ সম্পাদক বাবর আলী বাবু, মহেশপুর মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি আবুল হোসেন লিটন, সাধারণ সম্পাদক অসীম মোদক, মহেশপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুস সেলিম, সাধারন সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম, প্রেসক্লাব মহেশপুরের সভাপতি সরোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অমল কুমার কুন্ডু, সাধারণ সম্পাদক শেখ এমদাদুল হক বুলু, সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর আবুল হাসেম পাঠান, মান্দারবাড়ীয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুন আর রশিদ, ফতেপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ডাঃ আতাউর রহমান, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য এম এ আসাদ, শেখ হাশেম আলী, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি আব্বাস উদ্দীন, সহ-সভাপতি মনিরুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও পৌর কাউন্সিলর কাজী আতিয়ার রহমান, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক-লীগের আহবায়ক শাহেদ মেহেবুব রনজু, যুগ্ম আহবায়ক আশাবুল আরাফ শিমুল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রুবেল খান প্রমুখ। উল্লেখ্য, ১৯৮১ সালে ইব্রাহীম আলম দৈনিক বাংলার বানী পত্রিকার মাধ্যমে সাংবাদিকতা শুরু করেন। এর পর তিনি দৈনিক রানার ও দৈনিক স্ফুলিঙ্গ পত্রিকায় কাজ করেছেন।

[wps_visitor_counter]