শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম

প্রকাশিত : ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৪ , ৬:৪৩ অপরাহ্ণ

সিলেট, ব্রডকাস্টিং নিউজ কর্পোরেশন: প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, শিক্ষার্থীদের মানসিক বিকাশে খেলাধুলা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতার গুরুত্ব অপরিসীম। খেলাধুলা ও বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতাসহ চিন্তা-চেতনা, সহনশীলতা ও প্রতিনিধিত্ব ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। প্রতিমন্ত্রী শনিবার (০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ) সিলেটের বিশ্বনাথে রাগীব-রাবেয়া হাইস্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণে রাগীব-রাবেয়া হাইস্কুল এন্ড কলেজ আয়োজিত সংবর্ধনা, বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। রাগীব-রাবেয়া হাইস্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মোঃ ফয়ছল আহমদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বনাথ উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহিনা আক্তার, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সুজাত আলী রফিক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহ আসাদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমদ, জেলা পরিষদ সদস্য এডভোকেট গিয়াস উদ্দিন আহমদ, লামাকাজি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কবির হোসেন প্রমুখ। এতে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন রাগীব-রাবেয়া হাইস্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ এ কে এম ছিফত আলী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী সিলেটের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। তিনি আমাকে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়ার মাধ্যমে ওসমানী নগর-বিশ্বনাথের মানুষকে সম্মানিত করেছেন। এ অর্পিত দায়িত্বের সম্মান রক্ষার্থে সিলেট তথা দেশের সকল মানুষের জীবনমান উন্নয়নে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে কাজ করে যাওয়ারও প্রতিশ্রুতি দেন প্রতিমন্ত্রী। বর্তমান সরকার শিক্ষাবান্ধব উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার শিক্ষার উন্নয়ন ও প্রসারে ক্রমাগত কাজ করে যাচ্ছে। ফলে বছরের প্রথম দিন থেকে বিনামূল্যে বই, উপবৃত্তিসহ বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ প্রদান করে আসছে। শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নে সরকার যুগোপযোগী আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক নতুন শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন করেছে। এছাড়া অসংখ্য নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনুমোদন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন ডিজিটাল কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হচ্ছে। এসব সুবিধা গ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়ে ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এক অনন্য মাত্রায়।

[wps_visitor_counter]